ফাঁসিয়ে দেওয়ার অভিযোগ বিশ্রামগঞ্জ থানার ওসি এবং সেকেন্ড ওসির বিরুদ্ধে
Sunday, December 08, 2024
নিজস্ব প্রতিনিধি: এন ডি পি এস মামলায় নিরীহ যুবক জামাল হোসেনকে ফাঁসিয়ে দেওয়ার অভিযোগ বিশ্রামগঞ্জ থানার ওসি এবং সেকেন্ড ওসির বিরুদ্ধে। রবিবার বিকেলে বেলা বিশ্রামগঞ্জ থানার বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন জামাল হোসেনের মা পরিজা বেগম সহ গ্রামবাসীরা। জামাল হোসেনের বাড়ি জম্পুইজলা ব্লকের পাথালিয়া ঘাট ভিলেজের লুনথাইছড়া এলাকায়। জামালের প্রতিবেশী মঞ্জু বেগম আব্দুল কাসেম অহিদ মিয়া ইসমতারা বেগম সবাই মিলে বিশ্রামগঞ্জ থানার বিরুদ্ধে এক রাশ ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেল জামাল আমাদের পাড়ার ছেলে। সে কৌটা খায়। ঘরের ঘটি বাটি থালা ঘটি বাটি থালা মায়ের কানের দুল সহ ঘরের মধ্যে যা হাতে পায় সব বিক্রি করে দেয় এবং সেই টাকা দিয়ে বিশ্রামগঞ্জ বাজারে গিয়ে রাজিব দত্তের দোকান থেকে ড্রাগস হিরোইন ক্রয় করে খায়। গত পাঁচ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দিন রাত্রিবেলায় ও কে রাজিব দত্তের কাছে কৌটা ক্রয় করতে যায়। এমন সময় বাজারের মানুষ এবং পুলিশ তাকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে এন ডি পি এস মামলা দায়ের করে তাকে 6 ডিসেম্বর আদালতে পাঠায়। গ্রামের মানুষ বিশ্রামগঞ্জ থানা পুলিশের উপর ক্ষেপে লাল। তাদের অভিযোগ বিশ্রামগঞ্জ বাজারে নেশার সবচেয়ে বড় ডিলার রাজীব দত্তের বাড়িতে অভিযান হলো। এলাকাবাসী তার চারতলা বিল্ডিং এর সামনে নামে মাত্র রেস্টুরেন্ট ভেঙে ফেলে। তার বাড়ি থেকে মোবাইল নেশার কোটা উদ্ধার করে। অথচ রাজীব দত্তের নামে কোন ধরনের মামলা নেইনি বিশ্রামগঞ্জ থানার পুলিশ। সহজ সরল জামালকে ফাঁসিয়ে দিল। জামালের মা সহ গ্রামবাসী আল্লাহর কাছে বিচার প্রার্থনা করেছেন। আল্লাহ ক্ষমা করবে না বিশ্রামগঞ্জ থানার ওসি এবং সেকেন্ড ওসি কে। গ্রামবাসীদের আরো অভিযোগ রাজীব দত্তের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা খেয়ে তার নামে মামলা নেয়নি বিশ্রামগঞ্জ থানার ওসি ।